টোকিও অলিম্পিক্সে সোনা জিতে ইতিহাস তৈরি করেছেন এক সুবেদার। তিনি জ্যাভলিন থ্রো বিভাগে স্বর্ণপদক পেয়েছেন। তবে জ্যাভলিন থ্রো কি জিনিস? তা অনেকেরই অজানা। গ্রামের অনেকেই বুঝতেই পারছেন না গতকালের সোনা জয়ের গুরুত্ত্ব। অলিম্পিক অ্যাথলেটিক্সে ভারতের ঐতিহাসিক সোনা জয়ের আনন্দ এবং খেলাধুলার ব্যাপারে জন সাধারণকে উৎসাহী করতে বাজারে মিষ্টিমুখ করালেন স্থানীয় শিক্ষক রাহুল ইসলাম। জলপাইগুড়ি জেলার রাজগঞ্জের ঘটনা।
নিরজ চোপড়ার ঐতিহাসিক সোনা জয়ের খুশিতে এদিন মিষ্টি বিলির পাশাপাশি করোনা সতর্কতা হিসেবে মাস্কও বিলি করেন রাহুল। এরই সঙ্গে ‘চক দে ইন্ডিয়া’ গানে নাচ করেন এলাকার কিশোর কিশোরীরা। অনুষ্ঠানে অংশ নেন রাজগঞ্জের শিক্ষক, ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব এবং বিশিস্টজনেরা। উদ্যোক্তা শিক্ষক রাহুল ইসলাম জানান, নিরজ চোপড়ার সোনা জয় দেশের একটি বড় ইতিহাস। অনেকেই বিষয়টি উপলব্ধি করতে পারছেন না। সাধারণ মানুষের মধ্যে এই বিরাট জয়ের গুরুত্ত উপলব্ধি করাতে এই আয়োজন।
রবিবার বিকেলে এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রাজগঞ্জের সুখানি অঞ্চলের প্রধান শম্পা দত্ত সহ পঞ্চায়েত শেখ ওমর ফারুক, শিক্ষিকা সোমা ব্যানার্জি, অরিন্দম ব্যানারজি, ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব রঞ্জিত মন্ডল, বাপী চৌধুরী প্রমুখ। অরিন্দম ব্যানার্জি জানান, জ্যাভলিন থ্রো, কি জিনিস? তা হয়ত অনেকেই জানেন না। নিরজের সাফল্যের মাধ্যমে অলিম্পিকের বিভিন্ন খেলাধুলার বিষয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতা গড়ে তোলার জন্যই এই অনুষ্ঠানের গুরুত্ব রয়েছে।