কমিশনের নজরদারি এড়িয়ে দুপুরে আচমকাই উধাও হয়েছিলেন অনুব্রত। শোরগোল পড়ে গিয়েছিল গোটা বীরভূমে। হন্যে হয়ে তাঁকে খুঁজছিলেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা। অবশেষে তাঁর দেখা মিলল তারাপীঠে।
রাত পোহালেই ভোট বীরভূমে। মঙ্গলবার বিকেল থেকে অনুব্রতকে নজরবন্দি করে ইলেকশন কমিশন। বাড়ির বাইরে পাহারায় ছিলেন কমিশনের আধিকারিকরা। বুধবার সকালে আধিকারিকদের সামনেই বোলপুরের বাড়ি থেকে বের হন তিনি। গাড়িতে করে রওনা হন গন্তব্যের উদ্দেশে। পিছনেই গাড়িতে ছিলেন কমিশনের আধিকারিকরা ও কেন্দ্রীয় বাহিনী। আচমকাই একটি রাস্তার বাঁক থেকে উধাও হয়ে যান অনুব্রত।
এরপর আর তাঁর গাড়ির হদিশ পাননি কমিশনের প্রতিনিধিরা। কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা হন্যে হয়ে খুঁজতে শুরু করে দেয় তাঁকে। অনুব্রত বীরভূমের স্পর্শকাতর এলাকা তথা নানুর ও সংলগ্ন এলাকায় গিয়ে থাকতে পারেন বলে অনুমান করা হয়। পরে বিকেলে তাঁর খোঁজ মেলে। এর আগেই ভয়ংকর খেলার ডাক দিয়েছিলেন অনুব্রত। কমিশনের চোখে ধুলো দিয়ে কার্যত খেলাই দেখালেন কেষ্টদা!