জলপাইগুড়ি: জেলে যাওয়া মাত্রই অসুস্থ হয়ে পড়লেন সৈকত। তাঁকে ভর্তি করা হল জলপাইগুড়ি মেডিক্যাল কলেজের ক্রিটিক্যাল কেয়ার ইউনিটে। গতকাল মামলার দীর্ঘ শুনানির পর বিচারক অভিযুক্ত সৈকত চট্টোপাধ্যায়কে ১৪ দিনের জন্য জেল হেফাজতের নির্দেশ দেন। রাতে পুলিশ সৈকত চট্টোপাধ্যায়কে নিয়ে যায় জলপাইগুড়ি কেন্দ্রীয় সংশোধনাগারে। সেখানে তিনি অসুস্থ হলে তাঁকে নিয়ে আসা হয় জলপাইগুড়ি মেডিক্যাল কলেজে।
এদিকে, বিচারকের সঙ্গে সৈকত ধমকের সুরে কথা বলছেন বলে চাঞ্চল্যকর অভিযোগ করেন বিজেপি বিধায়ক শিখা চট্টোপাধ্যায়। এই নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করে আদালত থেকে বেরিয়ে যান ডাবগ্রাম ফুলবাড়ির বিধায়ক। সাংবাদিকদের বলেন, ”এই মামলার প্রধান অভিযুক্ত সৈকত চট্টোপাধ্যায় এতটাই প্রভাবশালী যে বিচারককেও তিনি ধমক দিচ্ছেন। যদিও, সৈকত চট্টোপাধ্যয় বলেন, ‘শিখা চট্টোপাধ্যায় আদালতে সিনক্রিয়েট করার চেষ্টা করেছেন।’