কুমিল্লায় দুর্গাপূজা মণ্ডপে হনুমানের মূর্তির পায়ে কোরআন রেখেছিলেন এক মুসলিম যুবক। হিংসার ৫দিন পর তাকে শনাক্ত করতে পেরেছে বাংলাদেশের পুলিশ। সিসিটিভি ফুটেজ দেখে ইকবাল হোসেন নামে ৩০ বছর বয়সী ওই যুবককে চিহ্নিত করা হয়েছে। তাকে গ্রেপ্তার করতে তল্লাশি শুরু করেছে পুলিশ। অভিযুক্ত ব্যক্তিকে মানসিক ভারসম্যহীন বলে দাবি করেছে সেদেশের সংবাদমাধ্যম। তবে এতে প্রশ্ন ওঠে, সাম্প্রদায়িক হিংসার ঘটনা চলাকালীন কেন এই তথ্য সামনে আনা হল না?
গত বুধবার শারদোৎসবের অষ্টমীতে কুমিল্লা শহরের নানুয়া দিঘিরপাড় এলাকায় একটি পূজামণ্ডপের বাইরে রাখা হনুমানের মূর্তির পায়ে একটি কোরআন শরিফ দেখা যায়। এর পর গোটা দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে হিন্দুবিরোধী দাঙ্গা। ভাঙচুর করা হয় একের পর এক মণ্ডপে। ভাঙচুর করা হয় একের পর এক মূর্তি। হত্যা করা হয়েছে অন্তত ৮ জন হিন্দুকে। পোড়ানো হয়েছে মঠ ও মন্দির। ৫ দিন ধরে দেশজুড়ে হিংসা চলার পর অভিযুক্তের সন্ধানে বিভিন্ন জায়গায় তল্লাশি চালাচ্ছে বাংলাদেশ পুলিশ বলে দাবি করেছে সেদেশের সংবাদমাধ্যম।
https://youtu.be/Ex_65nxTZlQ