দু’বছর আগে আগুনে পুড়ে গিয়েছিল রাজগঞ্জের ঐতিহাসিক দেবী চৌধুরানী মন্দির। বেলাকোবার শিকারপুরে চা বাগানের মাঝে ঐতিহাসিক এই মন্দিরটি আগের কাঠামোর আদলেই পুনরায় তৈরি করা হচ্ছে। রবিবার সেই মন্দির পরিদর্শন করেন শিলিগুড়ি পুরনিগমের প্রশাসক গৌতম দেব।
কাজের অগ্রগতি দেখতে মন্দির পরিদর্শনে আসেন গৌতম দেব। তিনি বলেন, দেবী চৌধুরানী মন্দির পুড়ে যাওয়ার পর তিনি পাঁচবার পরিদর্শন করেছেন। বনপ্তরের পার্কস এন্ড গার্ডেন শাখার মাধ্যমে মন্দির তৈরি করা হচ্ছে। দেবী চৌধুরানী মন্দির পুনর্নির্মাণ সম্পন্ন হতে আরো দুই মাস লাগবে। এছাড়া মন্দিরে বিদ্যুৎ, পানীয় জল, দর্শনার্থীদের জন্য বসার জায়গা সহ সৌন্দর্যায়ন করা হবে। মন্দিরের সামনের মাঠটিকে উদ্যান করার পরিকল্পনা রয়েছে।
মন্দিরটির ঐতিহাসিক গুরুত্ব রয়েছে। তাই রাজ্য সরকারের তরফে গুরুত্বসহকারে মন্দির তৈরি করা হচ্ছে। এদিন উপস্থিত ছিলেন রাজগঞ্জের বিধায়ক খগেশ্বর রায়, রাজগঞ্জ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি পূর্ণিমা রায়, পার্কস এন্ড গার্ডেন শাখার উত্তরবঙ্গের ডি এফ ও অঞ্জন গুহ, পর্যটন দপ্তরের ডেপুটি ডিরেক্টর জ্যোতি ঘোষ।
বেলাকোবা: ৩০০ টোটো চালকদের মধ্যে খাদ্য সামগ্রী বিলি করলেন জলপাইগুড়ি জেলা পরিষদের সভাধিপতি উত্তরা বর্মন। রাজ্যে চলছে সরকারি বিধিনিষেধ। ফলে কর্মহীন হয়ে পরেছে অনেক মানুষ। সেই মতে বহু টোটোচালকেরাও কর্মহীন হয়ে পরেছে। সেই সব মানুষের কথা ভেবে রবিবার রাজগঞ্জ ব্লকের বেলাকোবা শিকারপুর হাটে নিজের ব্যক্তিগত উদ্যোগে টোটোচালকদের খাদ্য সামগ্রী তুলে দেওয়া হল।