শনিবার বাবরি মসজিদের শিলান্যাস করার ঘোষণা করেছিলেন তৃণমূলের বিধায়ক হুমায়ুন কবির। তাঁর এই ঘোষণার পরই রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়ায়। হুমায়ুন প্রকাশ্যে হুঁশিয়ারি দেন, যদি তাঁকে বাধা দেওয়া হয় তবে রাস্তা আটকে আন্দোলনে নামবেন তিনি ও তাঁর সমর্থকরা। এই বার্তার পরই অশান্তির আশঙ্কা তৈরি হয় রাজ্যে।
পরিস্থিতি বিবেচনা করে রাজ্যপাল সি.ভি. আনন্দ বোস আগাম পদক্ষেপ নেন। তিনি রাজ্য সরকারকে চিঠি দিয়ে নির্দেশ দেন, হুমায়ুনকে প্রিভেন্টিভ অ্যারেস্ট করতে হবে। রাজ্যপালের বক্তব্য, আইনশৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে এই পদক্ষেপ জরুরি।
এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক চাপানউতর শুরু হয়েছে। বিরোধীরা অভিযোগ করছে, তৃণমূলের এক বিধায়ক ইচ্ছাকৃতভাবে সংবেদনশীল ইস্যু উসকে দিচ্ছেন। অন্যদিকে তৃণমূল শিবির বলছে, হুমায়ুনের বক্তব্যকে অতিরঞ্জিত করে দেখানো হচ্ছে।

